পৃথিবীতে ৩৫০ জাতের মধু রয়েছে , বাংলাদেশে ১০/১৫ জাতের মধু হয়ে থাকে ।প্রতিটি মধু তার ফুলের উপর নিজস্ব স্বাদ ও বৈশিষ্ট্য বহণ করে ।
বিশেষজ্ঞদের মতে মধুতে সাধারনত সুক্রোজ , ফ্রূক্টোজ , সুক্রোজ আর মন্টোজের উপাদান বিদ্যামান। বিভিন্ন ফুলের ভেতর নিজস্ব গ্লূকোজের উপাদান বেশি থাকতে পারাটা স্বাভাবিক । গ্লূকোজের উপাদান সুক্রোজ , ফ্রক্টোজ আর মন্টোজ থেকে ভারি হয়ে থাকে । যখন মৌমাছি নির্যাস সংগ্রহের মাধ্যমে মধু উৎপাদন করে আর সেই নির্যাসে গ্লূকোজের উপাদান বেশি থাকাটা নির্ভর করে তার ফুলের উপাদানের উপর। কিছু জাতের মধু রয়েছে যেটিতে গ্লূকোজের উপাদান অন্যান্য উপাদান হতে বেশি থাকতে পারে , এটি সম্পুর্ন ফুলের উপর নির্ভরশীল।
আর গ্লূকোজের উপাদান ভারী থাকায় তাপমাত্রা কম পেলে সেই মধু জমতে শুরু করে ।
সুতরাং গ্লূকোজের অধিক পরিমান ও তাপমাত্রার ভারসাম্যহীনতা মধু জমতে পারে বলে ধরা হয়…