তাসমানের চিয়া বীজের ধরণঃ-
-
১, ২ স্তরে ছাকনের মাধ্যমে পরিষ্কার ও ধুলাবালি মুক্ত চিয়া সিড
২, এ গ্রেড ও পরিপক্ক চিয়া সিড
৩,উন্নত জাতের চিয়া সিড
চিয়া সিডের উপাদানঃ-
-
পৃথিবীর পুষ্টিকর খাবারগুলোর মধ্যে চিয়া সিড অন্যতম। প্রাচীন অ্যাজটেক জাতি একে সোনার চেয়েও মূল্যবান মনে করতো।
বীজ জাতীয় যেকোনো খাবারই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। চিয়া সিডে আছে প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড, কোয়েরসেটিন, কেম্পফেরল, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও ক্যাফিক এসিড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ।
উপকারিতাঃ-
-
১. চিয়া সিডস এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে।
২. চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে
৩. বিশেষজ্ঞদের মতে মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি উচ্চমাত্রার প্রোটিন আছে চিয়া সিডে, যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও উপকারী।
৪. দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় চিয়া সিডে। যা হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং মজবুত করে তুলতে বিশেষ উপকারী।
৫. গবেষকদের দাবি, চিয়া সিডে এ স্যালমন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। যা হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে
৬. চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
৭. এ ছাড়া চিয়া সিড শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের হতে সাহায্য করে,গ্যাসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে এবং ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এটি ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে
৮. বিশেষজ্ঞদের মতে দ্রুত ওজন কমাতে খালি পেটে সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস পানির মধ্যে ২ চা চামচ চিয়া সিড ও ২ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
খাওয়ার নিয়মঃ-
-
চিয়া সিডের নিজস্ব কোন স্বাদ না থাকায় এটা সাধারণত শরবত, সালাদ, কাস্টার্ড, স্মুদি যেকোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
তবে খাওয়ার পূর্বে ৩০ মিনিট ২ চামচ চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রাখলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।
Reviews
There are no reviews yet.