সরিষা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্যঃ-
-
-সরিষা ফুলের সিজনে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
-টাটকা মধু দেখতে সাধারণত লালছে হলুদাভ রঙের হয়। তবে কিছু দিন পরে জমে যাওয়ার ফলে সাদা রঙের হয়ে যায়।
-গ্লূকোজের পরিমান বেশি হওয়ার কারনে সরিষা মধু জমতে পারে।
-ঘ্রাণ অনেকটা কাচা সরিষার ফুলের সাথে মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
-মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।(আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর ঘনত্ব নির্ভরশীল।
-সরিষা মধু গ্লূকোজের পরিমান বেশি বিধায় জমে ক্রিম হতে পারে,এবং বর্হিবিশ্ব একে ক্রিম হানি বলে সুপরিচিত।
তাসমানের সরিষা ফুলের মধু কেন সন্তুষ্টির কারণঃ-
-
১.অধিক সময় মৌবক্সে রেখে পরিপক্ক মধুর নিশ্চয়তা
২.খাটি ও সর্বোচ্চ ভালো মানের পন্য সরবরাহ
৩.নিজের উপস্থিতে পন্য সংগ্রহ
৪.পন্য সরবরাহের পর নিজস্ব ল্যাবে পরিক্ষা করা
৫.দ্রততার সাথে পন্য ডেলিভারি এবং যেকোন ইস্যু তাৎক্ষনিক সমাধান করা
৬.Return পলিসি ও ক্যাশ ব্যাক পলিসি রয়েছে
সরিষা ফুলের মধুর উপাদানঃ-
-
বিশেষজ্ঞরা সরিষা ফুলের মধুর নমুনা পরীক্ষায় দেখেছেন প্রাকৃতিক খনিজ উপাদান রয়েছে। যেমনঃ (ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক এসিড, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-এপ্রোটিন) এসিটাইল কোলিন, অ্যান্টি-বায়োটিকস, ফাইটোনসাইডস, সাইস্টো-স্ট্যাটিক্স ছাড়াও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান অ্যালুমিনিয়াম, বোরন, ক্রোমিয়াম, কপার, লেড, টিন, জিংক ও জৈব এসিড (যেমন-ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, টারটারিক এসিড এবং অক্সালিক এসিড) রয়েছে। সরিষা ফুলের মধু এমন ধরনের ওষুধ, যার পচন নিবারক (অ্যান্টিসেপটিক), কোলেস্টেরলবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়াবিরোধী গুনাগুন রয়েছে।
সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতাঃ-
- ফুসফুস ও রক্তঃ
-হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্ত পরিশোধন করে, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
-রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
-শ্বাস কষ্ট ও হাপানি দূর করে;
-রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, পরিষ্কার রক্ত উৎপাদন করে,
- যৌনঃ-
-যৌন সমস্যা দূর করে, ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
-শারীরিক দুর্বলাতা করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
-শরীরের বিভিন্ন ধরনের হরমোন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
- আন্ত্রিক বা পাকস্থলিঃ-
-পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগ (যেমন আলচার,গ্যাস্ট্রিক,এপেন্ডিক্স) এর প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
-হজম শক্তি বৃদ্ধি করে,কোলেস্টেরল দূর করে;
-কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
- মস্তিষ্ক ও মুখমণ্ডলঃ-
-গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগ প্রতিরোধ করে;
-ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম এর জন্য স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কোষ-দুর্গ তৈরি করে;
-দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
-জিহ্বার জড়তা দূর করে,রুচি বৃদ্ধি করে;
-মাথা ব্যথা (মাইগ্রেনের ব্যাথা) দূর করে;
- শরীরঃ-
-অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর কারণে ক্যান্সার ও ফ্রি রেডিকেলের মত ক্ষতিক্ষারক কোষসহ শরীরের যেকোনো রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
-শরীরে জ্বর দূর করে দেয়;
-ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়,জয়েন্টে ও বাতের ব্যথা উপশম করে;
-শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে।
Saheb Ali Khan –
Tasmam er shorisha Fuler modhu Oshadhoron, na nile bujhtm na ami, khub vlo modhu peyechei Alhamdulillah