সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধু বৈশিষ্ট্যঃ-
-
-সুন্দরবনের খলিসা ফুলের সিজন মে মাসের শেষ সপ্তাহে এবং জুন মাসের শুরতে
-দেখতে সাধারণত সাদা হলুদাভ রঙের হয় (তবে সময় ও ফুল ভেদে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
-খেতে খুবই সুস্বাদু, মিষ্টি লাগে।
-খলিসা ফুলের ঘ্রাণ পাওয়া যায় ।
-এই মধু একটু ঝাঁকি লাগলেই প্রচুর পরিমাণে ফেনা হয়ে যাবে।
-মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে ( মুলত নদী-নালা ও বনাঞ্ছলের পরিবেশের কারনে আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে ঘনত্ব নির্ভরশীল)
-সুন্দরবনের খাটি মধু আমরা কখনই জমতে দেখি নি ।হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে।
–হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে বাদামি ধুসর রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ জমা বলে থাকেন(যা খাওয়া যায়)।
তাসমানের সুন্দরবনের খলিসা মধু কেন সন্তুষ্টির কারণঃ-
-
১.পরিপক্ক মধু সংগ্রহ
২.খাটি ও সর্বোচ্চ ভালো মানের পন্য সরবরাহ
৩.নিজের উপস্থিতে পন্য সংগ্রহ
৪.পন্য সরবরাহের পর নিজস্ব ল্যাবে পরিক্ষা করা
৫.দ্রততার সাথে পন্য ডেলিভারি এবং যেকোন ইস্যু তাৎক্ষনিক সমাধান করা
৬.Return পলিসি ও ক্যাশ ব্যাক পলিসি রয়েছে
সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধুর উপাদানঃ-
-
বিশেষজ্ঞরা সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধুর নমুনা পরীক্ষায় দেখেছেন প্রাকৃতিক খনিজ উপাদান রয়েছে। যেমনঃ (ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক এসিড, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-এপ্রোটিন) এসিটাইল কোলিন, অ্যান্টি-বায়োটিকস, ফাইটোনসাইডস, সাইস্টো-স্ট্যাটিক্স ছাড়াও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান অ্যালুমিনিয়াম, বোরন, ক্রোমিয়াম, কপার, লেড, টিন, জিংক ও জৈব এসিড (যেমন-ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, টারটারিক এসিড এবং অক্সালিক এসিড) রয়েছে। সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধু এমন ধরনের ওষুধ, যার পচন নিবারক (অ্যান্টিসেপটিক), কোলেস্টেরলবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়াবিরোধী গুনাগুন রয়েছে।
সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধুর উপকারিতাঃ-
- ফুসফুস ও রক্তঃ
-হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্ত পরিশোধন করে, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
-রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
-শ্বাস কষ্ট ও হাপানি দূর করে;
-রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, পরিষ্কার রক্ত উৎপাদন করে,
- যৌনঃ
-যৌন সমস্যা দূর করে, ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
-শারীরিক দুর্বলাতা করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
-শরীরের বিভিন্ন ধরনের হরমোন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
- আন্ত্রিক বা পাকস্থলিঃ
-পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগ (যেমন আলচার,গ্যাস্ট্রিক,এপেন্ডিক্স) এর প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
-হজম শক্তি বৃদ্ধি করে,কোলেস্টেরল দূর করে;
-কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
- মস্তিষ্ক ও মুখমণ্ডল:
-গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগ প্রতিরোধ করে;
-ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম এর জন্য স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কোষ-দুর্গ তৈরি করে;
-দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
-জিহ্বার জড়তা দূর করে,রুচি বৃদ্ধি করে;
-মাথা ব্যথা (মাইগ্রেনের ব্যাথা) দূর করে;
- শরীরঃ
-অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর কারণে ক্যান্সার ও ফ্রি রেডিকেলের মত ক্ষতিক্ষারক কোষসহ শরীরের যেকোনো রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
-শরীরে জ্বর দূর করে দেয়;
-ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়,জয়েন্টে ও বাতের ব্যথা উপশম করে;
-শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে।
Saheb Ali Khan –
Khub vlo man er modhu Amke Tasman Diyeche, Tar jonno Dhonnobad janai❤️